October 7, 2024, 2:25 am

সংবাদ শিরোনাম
স্বাধীন সার্বভৌম মাতৃভূমি রক্ষা করতে হলে প্রতিটি ঘরে সেনাবাহিনী তৈরি করতে হবে(পর্ব-৫) আসন্ন শারদীয় দুর্গাপূজায় শান্তি শৃংখলা বজায় রাখার জন্য সকলকে সজাগ থাকার আহ্বান জামায়াত নেতা মাওলানা মমতাজ উদ্দিনের স্বাধীন সার্বভৌম মাতৃভূমিকে রক্ষা করতে হলে সশস্ত্র ট্রেনিং এর প্রয়োজন। বৈষম্য বিরোধী অভিভাবক ছাত্র শ্রমিক জনতা ঐক্য কমিটির (পর্ব- ৪) ভঙ্গুর রাষ্ট্রকে গড়তে হলে সংস্কার প্রয়োজন=== বৈষম্য বিরোধী অভিভাব ছাত্র শ্রমিক জনতা ঐক্য কেন্দ্রীয় কমিটির ব্যাংক কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত নাটোর পল্লী বিদ্যুত সমিতিতে অদ্ভুতুরে কাণ্ডকীর্তি ভোলা বোরহানউদ্দিনে প্রাথমিক সহকারি শিক্ষকগণের ১০ম গ্রেডের দাবিতে মানববন্ধন শারদীয় দুর্গাপূজায় নিরাপত্তা নিশ্চিত করণের লক্ষে বগুড়ায় বিএনপির মতবিনিময় সভা! লক্ষ্মীপুরে কুমিরের আতঙ্কে এলাকাবাসী সাংবাদিক পুত্র আবির হোসেন অনন্ত’র জন্মদিন আজ বিল্লাল হুসাইন

‘ড্রাগন-স্ট্রবেরি’ কৃষিপণ্যের তালিকায় নতুন

‘ড্রাগন-স্ট্রবেরি’ কৃষিপণ্যের তালিকায় নতুন

ডিটেকটিভ নিউজ ডেস্ক

দেশের কৃষিপণ্যের তালিকায় নতুন করে যুক্ত হচ্ছে বিদেশি ফল ড্রাগন ও স্ট্রবেরি। বিদেশি ফল হলেও এগুলো বাংলাদেশের মানুষের কাছেও এখন বেশ মুখরোচক। তাই দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে এসব ফল বাণিজ্যিকভাবে চাষবাস হচ্ছে।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, কৃষি শুমারিতে মোট ১২৬টি ফসল বা কৃষিপণ্যের তালিকায় গাঁজা, আফিম, ধুতরা ও সিনকোনা ছিল। কিন্তু সরকার মাদকের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করায় এবার এসব পণ্য বাদ দেওয়া হয়েছে। আর নতুন করে সেখানে যুক্ত হচ্ছে ড্রাগন ও স্ট্রবেরি।

সূত্র জানায়, পরিসংখ্যান আইন ২০১৩ অনুযায়ী জনশুমারি ও অর্থনৈতিক শুমারির পাশাপাশি কৃষি (শস্য, মৎস ও প্রাণিসম্পদ) শুমারির বাধ্যবাধকতা রয়েছে। পঞ্চমবারের মতো কৃষি (শস্য, মৎস ও প্রাণিসম্পদ) শুমারি হবে ২০১৮ সালে। ২০১৯ সালের এপ্রিলের মধ্যেই তথ্য-সংগ্রহের কার্যক্রম শুরু হবে। এই শুমারিতে নেশা জাতীয় পণ্য বাদ দেওয়া হবে।

স্বাধীনতার পর ১৯৭৭,  ১৯৮৩-৮৪,  ১৯৯৬ ও ২০০৮ সালে কৃষি শুমারি অনুষ্ঠিত হয়েছে।

‘কৃষি শুমারি-২০১৮’ প্রকল্পের পরিচালক ও যুগ্ম-সচিব জাফর আহাম্মদ খান  বলেন, সর্বশেষ কৃষি শুমারিতে গাঁজা, আফিম, ধুতরা ও সিনকোনা তালিকা থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে। এসব নেশাজাতীয় দ্রব্যকে কোনোভাবেই আমরা কৃষিপণ্য হিসেবে বিবেচনা করতে পারি না।

তিনি বলেন, কৃষিতে নানা ধরনের ভিন্নতা এসেছে। নতুন নতুন কৃষিপণ্য যোগও হয়েছে। ফলে এখন কৃষি পণ্যের সংখ্যা দাঁড়াবে ১৭০টি। যেটা সর্বশেষ কৃষি শুমারিতে ছিলো মাত্র ১২৬টি।

জানা যায়, ১৭০টি কৃষিপণ্যকে মোটা দাগে ৮টি উপখাতে ভাগ করা হয়েছে। এসব উপখাত হচ্ছে- দানা, ডাল, তৈল বীজ, আঁশ, শাক, মসলা, ফল, ফুল জাতীয় ইত্যাদি পণ্য। তবে পরবর্তী শুমারিতে জাতীয় কৃষিপণ্যের মধ্যে শুধু তামাক, চা, পান ও সুপারি রাখা হয়েছে।

কর্মকর্তারা জানান, আগামি ২০১৯ সালের এপ্রিল-মে মাসের মধ্যে শুমারির তথ্য সংগ্রহ কাজ সম্পন্ন হবে। দেশের সব খানা এবং কৃষি বিষয়ক প্রতিষ্ঠান থেকে তথ্য সংগ্রহ করবেন কর্মীরা।

Share Button

     এ জাতীয় আরো খবর